ভারতবর্ষের শীর্ষ ব্যাঙ্ক এবং কেন্দ্রের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় ক্ষুব্ধ কেন্দ্র :
ভারতবর্ষের শীর্ষ ব্যাঙ্ক এবং কেন্দ্রের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় ক্ষুব্ধ কেন্দ্র :
10টি তথ্যপড়ুন
দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় সরকার
বিবাদের মাঝে কর্মী সংগঠনকে পাশে পেয়েছে ব্যাঙ্ক
সরকারি কর্তাদের মনে হচ্ছে এতে ব্যাঙ্কের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে
দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank Of India) এবং কেন্দ্রের মধ্যে থাকা দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় সরকার। ব্যাঙ্ক পরিচালনার ব্যাপারে স্বাধীন ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘাত বলে দাবি বিভিন্ন পক্ষের। কর্মী সংগঠনকে পাশে পেয়েছে ব্যাঙ্ক। সংগঠন এ ব্যাপারে বিবৃতি দিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া সেই বয়ান-ই মোদী সরকারের ক্ষুব্ধ হওয়ার মূল কারণ। সরকারি কর্তাদের মনে হচ্ছে এতে ব্যাঙ্কের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে।
এখানে দেওয়া হল 10 টি তথ্য
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কার্যালয়ের কাছে বিষয়টি ‘খুবই দুঃখজনক' বলে এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন। এমন কাজ সরকার প্রত্যাশা করেনি বলে তাঁর দাবি।
আরবিআইয়ের ডেপুটি গভর্নর ভাইরাল আচার্য শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকার ব্যাঙ্ককে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে তা বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে।
মুম্বইয়ের এক সভায় ভাইরাল বুঝিয়ে দেন তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন করেন আরবিআইয়ের গভর্নর।
গত সোমাবার ব্যাঙ্কের কর্মী সংগঠন জানায় সরকারের উচিত আরবিআইয়ের প্রধানের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা।
কেন্দ্র চায় ঋণনীতিতে ব্যাঙ্ক গুলিকে ছাড় দিক কেন্দ্র। কিন্তু সেটা মানতে নারাজ আরবিআই। .
সুদের হারও দুপক্ষের মধ্যে গোলমালের কারণ। সুদের হার বাড়ানো নিয়ে আরবিআইয়ের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সরকার।
ইন্ডিপেন্ডেন্ট পেমেন্টস রেগুলেটরি বোর্ড সংক্রান্ত ব্যাপারেও দ্বিমত আছে।
2019 সালের সেপ্টেম্বর মাসে বর্তমান গভর্নরের মেয়াদ শেষ হবে। রঘুরাম রাজন দ্বিতীয় বার পদে বসতে রাজি হননি।
আরবিআইয়ের সঙ্গে কেন্দ্রের যখন সংঘাত হচ্ছে সে সময় দেশের আরেক সাংবিধানিক সংস্থা সিবিআইতেও মাথা চাড়া দিয়েছে বিবাদ।
নাম না করে প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি সোমাবার টুইটারে লিখেছেন মিস্টার 56-র থেকে আরবিআইকে রক্ষা করার চেষ্টা হচ্ছে হচ্ছে , এটা ভাল লক্ষণ হতে পারে।
10টি তথ্যপড়ুন
বিবাদের মাঝে কর্মী সংগঠনকে পাশে পেয়েছে ব্যাঙ্ক
সরকারি কর্তাদের মনে হচ্ছে এতে ব্যাঙ্কের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে
দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank Of India) এবং কেন্দ্রের মধ্যে থাকা দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসায় ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় সরকার। ব্যাঙ্ক পরিচালনার ব্যাপারে স্বাধীন ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘাত বলে দাবি বিভিন্ন পক্ষের। কর্মী সংগঠনকে পাশে পেয়েছে ব্যাঙ্ক। সংগঠন এ ব্যাপারে বিবৃতি দিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া সেই বয়ান-ই মোদী সরকারের ক্ষুব্ধ হওয়ার মূল কারণ। সরকারি কর্তাদের মনে হচ্ছে এতে ব্যাঙ্কের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে।
এখানে দেওয়া হল 10 টি তথ্য
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কার্যালয়ের কাছে বিষয়টি ‘খুবই দুঃখজনক' বলে এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন। এমন কাজ সরকার প্রত্যাশা করেনি বলে তাঁর দাবি।
আরবিআইয়ের ডেপুটি গভর্নর ভাইরাল আচার্য শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকার ব্যাঙ্ককে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে তা বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে।
মুম্বইয়ের এক সভায় ভাইরাল বুঝিয়ে দেন তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন করেন আরবিআইয়ের গভর্নর।
গত সোমাবার ব্যাঙ্কের কর্মী সংগঠন জানায় সরকারের উচিত আরবিআইয়ের প্রধানের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা।
কেন্দ্র চায় ঋণনীতিতে ব্যাঙ্ক গুলিকে ছাড় দিক কেন্দ্র। কিন্তু সেটা মানতে নারাজ আরবিআই। .
সুদের হারও দুপক্ষের মধ্যে গোলমালের কারণ। সুদের হার বাড়ানো নিয়ে আরবিআইয়ের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সরকার।
ইন্ডিপেন্ডেন্ট পেমেন্টস রেগুলেটরি বোর্ড সংক্রান্ত ব্যাপারেও দ্বিমত আছে।
2019 সালের সেপ্টেম্বর মাসে বর্তমান গভর্নরের মেয়াদ শেষ হবে। রঘুরাম রাজন দ্বিতীয় বার পদে বসতে রাজি হননি।
আরবিআইয়ের সঙ্গে কেন্দ্রের যখন সংঘাত হচ্ছে সে সময় দেশের আরেক সাংবিধানিক সংস্থা সিবিআইতেও মাথা চাড়া দিয়েছে বিবাদ।
নাম না করে প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি সোমাবার টুইটারে লিখেছেন মিস্টার 56-র থেকে আরবিআইকে রক্ষা করার চেষ্টা হচ্ছে হচ্ছে , এটা ভাল লক্ষণ হতে পারে।
Comments
Post a Comment