পরকীয়ায় রাজি নয়, বধূকে কামড়ে একাকার করল ছেলে।
পরকীয়ায় রাজি নয়, বধূকে কামড়ে একাকার করল ছেলে।
গৃহবধূ একাকীত্বের সুযোগ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই কুপ্রস্তাব দিচ্ছিল প্রতিবেশী এক যুবক। কিন্তু পরকীয়ায় রাজি ছিলেন না গৃহবধূ। শেষমেশ মাশুল গুণতে গৃহবধূকে। তাঁকে অপহরণে বাধা দিলে গৃহবধূর শরীরের একাধিক স্থানে কামড়ে দেয় অভিযুক্ত। বাধা দিয়ে আক্রান্ত হন গৃহবধূ শ্বশুর, শাশুড়ি, দেওর-সহ চারজন।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটে মালদহের ইংরেজবাজারে। ইংরেজবাজারের বাবুপুর গ্রামের বাসিন্দা রুবি বিবি। স্বামী ভিন রা্জ্যে শ্রমিকের কাজ করেন। তাই বাড়িতে একাই থাকতেন। সেই সুযোগ নিয়ে প্রতিবেশী বাশির শেখ তাঁকে প্রায়ই উত্যক্ত করত। সে চেষ্টা করতে গৃহবধূর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়ার।
কিন্তু বাশিরকে সেই সুযোগ না দেওয়ায় টার্গেট হয়ে যান রুবি। বাশির তাঁকে কুপ্রস্তাব দিয়েছিলেন। বাশিরের প্রস্তাব এড়িয়ে যেতেই শুক্রবার রাতে দলবল নিয়ে বাশির চড়াও হয় রুবি বিবির উপর। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দেন রুবি। তখন রুবির শরীরের একাধিক স্তানে সে কামড়াতে শুরু করে। যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে রুবি
এই অবস্থায় রুবির আওয়াজে ছুটে আসেন রুবির শ্বশুর, শাশুড়ি, দেওর-রা। তাঁরাও বাধা দেন বাশিরকে। বাড়ির বউকে দুষ্কৃতীর হাত থেকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন তাঁরা। লাঠিসোটা নিয়ে বাশিরের দলবল তাঁদের মারধর করে। তাঁদেরে চেঁচামিচিতে ছুটে আসেন স্থানীয়রা। বেগতির বুঝে পালিয়ে যায় বাশির শেখ ও তার দলবল।
রুবি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ইংরেজবাজার থানায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশ অভিযুক্ত বাশির ও তার দলবলের খোঁজ চালাচ্ছে। শীঘ্রই তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে বলে আশ্বস্ত করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন রুবি ও তাঁর পরিবার।
গৃহবধূ একাকীত্বের সুযোগ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই কুপ্রস্তাব দিচ্ছিল প্রতিবেশী এক যুবক। কিন্তু পরকীয়ায় রাজি ছিলেন না গৃহবধূ। শেষমেশ মাশুল গুণতে গৃহবধূকে। তাঁকে অপহরণে বাধা দিলে গৃহবধূর শরীরের একাধিক স্থানে কামড়ে দেয় অভিযুক্ত। বাধা দিয়ে আক্রান্ত হন গৃহবধূ শ্বশুর, শাশুড়ি, দেওর-সহ চারজন।
চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটে মালদহের ইংরেজবাজারে। ইংরেজবাজারের বাবুপুর গ্রামের বাসিন্দা রুবি বিবি। স্বামী ভিন রা্জ্যে শ্রমিকের কাজ করেন। তাই বাড়িতে একাই থাকতেন। সেই সুযোগ নিয়ে প্রতিবেশী বাশির শেখ তাঁকে প্রায়ই উত্যক্ত করত। সে চেষ্টা করতে গৃহবধূর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়ার।
কিন্তু বাশিরকে সেই সুযোগ না দেওয়ায় টার্গেট হয়ে যান রুবি। বাশির তাঁকে কুপ্রস্তাব দিয়েছিলেন। বাশিরের প্রস্তাব এড়িয়ে যেতেই শুক্রবার রাতে দলবল নিয়ে বাশির চড়াও হয় রুবি বিবির উপর। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দেন রুবি। তখন রুবির শরীরের একাধিক স্তানে সে কামড়াতে শুরু করে। যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে রুবি
এই অবস্থায় রুবির আওয়াজে ছুটে আসেন রুবির শ্বশুর, শাশুড়ি, দেওর-রা। তাঁরাও বাধা দেন বাশিরকে। বাড়ির বউকে দুষ্কৃতীর হাত থেকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন তাঁরা। লাঠিসোটা নিয়ে বাশিরের দলবল তাঁদের মারধর করে। তাঁদেরে চেঁচামিচিতে ছুটে আসেন স্থানীয়রা। বেগতির বুঝে পালিয়ে যায় বাশির শেখ ও তার দলবল।
রুবি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ইংরেজবাজার থানায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশ অভিযুক্ত বাশির ও তার দলবলের খোঁজ চালাচ্ছে। শীঘ্রই তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে বলে আশ্বস্ত করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন রুবি ও তাঁর পরিবার।
Comments
Post a Comment