প্যাটেল এর মূর্তি থেকে আয় হচ্ছে অনেক। এবং পর্যটকদের ভীড়। হচ্ছে প্রচুর
প্যাটেল এর মূর্তি থেকে আয় হচ্ছে অনেক। এবং পর্যটকদের ভীড়। হচ্ছে প্রচুর।
বিশ্বের সবথেকে উঁচু প্রতিমা স্ট্যাচু অফ ইউনিটিকে নিয়ে দেশ ও বিশ্বজুড়ে মিডিয়ার মধ্যে দেখার মতো উৎসাহ রয়েছে। মূর্তির উদ্বোধনের থেকে স্থানে পর্যটকদের ঝড় শুরু হয়ে গিয়েছে। বিগত রবিবারে টিকিট বিক্রি থেকে ১৯ লক্ষ ১০ হাজার ৪০৫ টাকা রাজস্ব প্রাপ্তি হয়েছে। লৌহপুরুষ সর্দার প্যাটেলের মূর্তি দেখার জন্য ৭ হাজার ৭১০ জন পর্যটক পৌঁছেছিলেন যাদের থেকে মাত্র ১ দিনে এই রাজস্ব প্রাপ্তি হয়েছে। মূর্তির উন্মোচনের পরের দু দিনে ৪৭৯৬ জন লোক সেখানে পৌঁছেছিল। তাদের কেনা টিকিট থেকে ৯ লক্ষ ৫৩ হাজার টিকিটের আমদানি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সর্দার প্যাটেলের মূর্তির উন্মোচন ৩১ সে অক্টোবর উনার জয়ন্তীতে করেছিলেন। এরপর ১ নভেম্বর থেকে খোলা এই পর্যটকস্থলকে নিয়ে জনগণের মধ্যে খুব উৎসাহ ছিল।
মাসের প্রথম তারিখে মোট ২৭৩৭ জন পর্যটক পৌঁছেছিল। এরমধ্যে ২৪৯৭ বয়স্ক ও ২৪০ জন বাচ্চা ছিল। এর থেকে ৫ লক্ষ ৪৬ হাজার ৫০ টাকার রাজস্ব আমদানি হয়েছে। ২ নভেম্বর ২২৯৯ জন পর্যটক সর্দার প্যাটেলের মূর্তি দেখতে পৌঁছেছিলেন যাদের মধ্যে ২০৮৩ বয়স্ক এবং ২০৬ জন বাচ্চা ছিল। ২ নভেম্বর প্রতিমা দেখতে আসা পর্যটকদের থেকে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার ৬৫০ টাকার রাজস্ব প্রাপ্তি হয়েছে।
পাঠকদের জানিয়ে দি, সর্দার প্যাটেলের মূর্তি অবধি পৌঁছানোর জন্য ব্যাক্তি প্রতি ৩৮০ টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এর মধ্যে প্রতিমার গ্যালারির দর্শনের জন্য ৩৫০ টাকা খরচ করতে হচ্ছে এবং বাকি ৩০ টাকা পার্কিং থেকে প্রতিমা পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্য। পার্কিং থেকে প্রতিমার দূরত্ব বেশ অনেকটা তাই এই ৩০ টাকা খরচ করতে হচ্ছে। সর্দার প্যাটেলের মূর্তি দেখার জন্য প্রত্যেক ব্যাক্তির টিকিট নেওয়া অনিবার্য
দিন দিন পর্যকদের সংখ্যা যে হারে বাড়ছে তাতে মনে করা হচ্ছে শীঘ্রই সরকার এই প্রতিমা থেকে মাসে ১ কোটিরও বেশী আয় করতে পারবে। সরকারের আয় ছাড়াও বহু লক্ষ মানুষ এই মূর্তির জন্য রোজকার করতে পারবেন। এলাকাটি খুবই অনুন্নত ছিল কিন্তু এখন এই মূর্তির কারণে গুজরাটের এই প্রান্ত খুব শীঘ্রই বিকাশের মুখ দেখবে।
এবং প্রচুর মানুষের আয় ও হচ্ছে ভালো
Comments
Post a Comment